খুব কম চিনি তোকে। জানি, তুই খেপি,
ভোলেবাবা।
ছন্দের সহজ তির তোর গায়ে ঠিকরে চলে
যায়...
শৈশব জলের আয়না। যা তোকে পিছন ফিরে ডাকে।
ন্যাড়া পার্কে আজও একা দোলনা ডুকরে কেঁদে
ওঠে
জুনের দুপুরে আমি তোর হাত প্রথম
ছুঁয়েছি...
“আজিজুল হকের লেখা মার্কেজের ভূমিকাটা
দিস”
যেকোনও গভীর রাতে গ্রন্থকীট তোর শরীরে
ঢুকে
ছানবিন করেছে। খুঁজে পায়নি লুকোনো
মৃগনাভি
পুরো উপত্যকা জুড়ে ঢেউয়ের উপরে ফসফরাস!
একটা-দুটো পড়ে-থাকা শামুকের ছন্নছাড়া খোল
বালিতে পায়ের ছাপ দিগন্ত ছাপিয়ে চলে
গেছে...
তোর সাথে হারিয়ে যেতে চাইছি ওই নববীথিকায়!
ছবি- অনুপম মুখোপাধ্যায়
ভালো লাগলো। ঘোর আছে।
ReplyDelete